শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় এই গণজামায়াত শুরুর কথা থাকলেও সকাল থেকেই আসতে শুরু করেছে ছোট-বড় মিছিল। কোনো মিছিল আসছে শাহবাগের দিক থেকে, কোনোটি দোয়েল চত্বরের দিক থেকে, কোনোটি আবার আসছে নীলক্ষেতের দিক থেকে।
সমাবেশস্থলে আগতদের সুশৃঙ্খলভাবে কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার আহ্বান জানানো হয় আয়োজকদের পক্ষ থেকে। যেকোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবীরা কাজ করছেন। সমাবেশ স্থলে বসানো হয়েছে মেডিকেল ক্যাম্প এবং তথ্য কেন্দ্র। জোহরের নামাজের পর পরই দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় অঙ্গনের শীর্ষ নেতারা মঞ্চে বসতে শুরু করেছেন।
জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, কয়েক লক্ষ ছাত্র জনতাকে নিয়ে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যাচ্ছি। আমরা চাই গাজায় হামলা বন্ধ হোক।
ইসলামী বক্তা গাজী সানাউল্লাহ রাহমানী বলেন, গোটা পৃথিবীকে আমরা একটি বার্তা দিতে চাই। ফিলিস্তিন একা নয়, গাজা একা নয়, রাফাহ একা নয়; আমরাও তাদের সাথী।
মন্তব্য করুন